Header Ads

  • THE COVER

    বাস্তবের দৃষ্টান্ত



    আমরা পোষ্টটি সবাই পড়ার চেষ্টা করব,,,ভালো কিছু জিনিস আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারলে আমারি ভাল লাগবে। 

    এটি বাস্তব দৃষ্টিকোন থেকে নেওয়া।


    ১)আমি ভার্সিটি লাইফে কয়েকটা সাবজেক্টে ফেল করেছিলাম আর আমার এক বন্ধু সব
    সাবজেক্টে পাস করেছিলো। সে এখন মাইক্রোসফট এর ইঞ্জিনিয়ার আর আমি মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা।
    ------- বিল গেটস।
    ,
    ২) যদি আপনি গরীব হয়ে জন্মগ্রহণ করেন তবে সেটা আপনার ভুল নয় কিন্তু যদি আপনি গরীব হয়ে
    মারা যান তবে সেটা আপনার ভুল।
    ------- বিল গেটস।
    .
    ৩) যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে তুমি কে, কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে যে তুমি কে ।
    ------- বিল গেটস।


    হাল ছাড়বেন না। কারন___ দুই বছর ধরে ৫০ টাকায়
    দিন পার করা ছেলেটি আজ ৩৫ তম বিসিএসে এডমিন
    ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে।

    সাদিয়া নামের মেয়েটির বিয়ে হয়েছে ছয় মাস হলো।
    “তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না” এটা ছেলেটির কানে
    আজকেও বাজে।.

    সম্পর্কগুলোর মাঝে আমরা সবচেয়ে বড় যে ভুলটি
    করি তা হলো আমরা জীবনকে সরলরেখা মনে করি।
    স্কুলের বাস্কেটবল টিম থেকে বাদ পড়ে রুমে নিজেকে
    বন্দী করে যে ছেলেটি চিৎকার করে কেঁদেছিল, সেই
    ছেলেটি পরবর্তীতে ৬ বার এনবিএ চ্যম্পিয়ন।
    ছেলেটির নাম মাইকেল জর্ডান।

    ছোটবেলায় ৪ বছর কথা না বলতে পারা ছেলেটির
    শিক্ষকরা তার বাবা মাকে পরামর্শ দিয়েছেল ছেলেটির
    জন্য বেশি টাকা পয়সা খরচ না করতে। ছেলেটি বেশি
    কিছু না, মাত্র একটি নোবেল পেয়েছিল। নাম ছিল
    আইনস্টাইন।

    টেলিভিশনের জন্য উপযুক্ত না বলে চাকরি হারানো
    মেয়েটি ছিলেন অপরাহ উইনফ্রে।
    ২২ টি একাডেমিক এওয়ার্ড পাওয়া মিকি মাউসের
    স্রষ্টা ওয়াল্ট ডিজনি পত্রিকার চাকুরী থেকে
    চাকরীচ্যুত হয়েছিলেন। অভিযোগ ছিলো তার
    ইমাজিনেশন ক্যাপাসিটি এবং অরজিনাল আইডিয়া
    নাই।

    ১১ বছর বয়সে দল থেকে বাদ পড়া হরমোনজনিত
    সমস্যায় ভোগা ছেলেটির নাম লিউনেল মেসি, ছেলেটি
    পরে কি হয়েছে সেটা বোধকরি না বললেও হবে।
    ৩০ বছর বয়সে নিজ কোম্পানি থেকে বের করে দেয়া
    হয়েছিল যে যুবকটিকে তার নাম স্টিভ জবস।
    আমেরিকার ১৬ তম প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন
    হাল ছেড়ে দিতে পারতেন ৮ম বার ইলেকশনে ব্যর্থ
    হওয়ার পর।

    আজ হয়তো ছেলেটির পকেট খালি থাকতে পারে,
    কিন্তু কাল ঠিকই বিশ্বটা আপনার পায়ের কাছে এনে
    দিবে। বিশ্বাস রাখুন প্রিয় মানুষটির উপর।
    একদিন ভোর বেলায় তাকে একা হাটতে বলুন,
    আরেকদিন আপনি সহ হাটতে বের হোন। প্রথমদিন
    যদি ১ মাইল হাটে, পরেরদিন দেখবেন ১০ মাইল হাটবে।
    আপনার মেন্টাল সাপোর্ট তাকে নিয়ে যাবে এভারেস্ট
    চূড়ায়।

    ছেলেদের দুইটা রূপ থাকে। বাইরের রুপটা
    কর্তৃত্বপরায়ন। পৌরুষত্বের অংহবোধ বজায় রাখতে
    সদা তৎপর। আর ভেতরে থাকে অনুশাসনে থাকতে
    চাওয়া একটা কোমল মন।
    দিনে এক প্যাকেট গোল্ডলিফ খাওয়া ছেলেটিও চায়
    কেউ একজন তাকে পড়ন্ত বিকেলে বলুক, কাল থেকে
    আর সিগারেট খাবা না। সারাদিন হইচই করা ভীষন
    অমনোযোগী ছেলেটি মাঝরাতে ভাবে, কেউ যদি বলত!
    “ভাদাইম্মাগিরি অনেক হইছে, এবার পড়তে বসো!”
    ভালোবাসার মানুষটিকে চিনতে শিখুন, আস্থা রাখুন,
    একটু সময় দিন। হাল ছেড়ে দিয়ে সমীকরনটাকে শূন্য
    দিয়ে গুন দিয়ে সুন্দর সম্পর্কটাকে শেষ করে দেয়ার
    আগে একটু ভাবুন। দেখবেন শেষের গানের আগেই
    একটি নতুন ভোর শুরু হয়।
    পাড়ার সবচেয়ে কালো ছিল যে ভাইয়াটি,

    যে কি না মাঝে মাঝেই নিজের ঘরে মুখ লুকিয়ে কাঁদতো, সেই ভাইয়াটিকেই আজ একটি সুন্দর ফুটফুটে আপুর পাশে দেখা যায়। তারা বিয়ে করেছেন ।

    ক্লাসের শেষ রোলের ছেলেটি— যে কি না প্রায়ই বিরক্ত হয়ে বই ছিঁড়ে পুড়িয়ে ফেলতো, তাকেই আজ দেখা যায় পাজেরোতে চেপে অফিস যেতে । হ্যাঁ, সে আজ দেশের বিখ্যাত একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ।

    রাগের কারণে যে ছেলেটি ছিল সবচেয়ে
    বিখ্যাত, পাড়ার যেকোন গন্ডগোলে যেই
    ছেলেটিকে ছুঁড়ি হাতে দৌঁড়াদৌঁড়ি
    করতে দেখা যেত, সেই আজ মাথা
    ঠান্ডা রেখে পরিচালনা করে পুরো একটি
    ব্রিগেড ফোর্স । কাঁধভর্তি চকচকে স্টার
    আর জাতীয় প্রতীক শাপলা । সে আজ
    সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা ।

    যে ছেলেটি এক ফোঁটা রক্ত দেখলেই
    মাথা ঘুরে পড়ে যেত, সেই আজ অপারেশন
    থিয়েটারে রক্ত নিয়ে হাত মাখামাখি
    করে ফেলে । হ্যাঁ, সে আজ দেশের নামকরা
    একজন ডাক্তার ।

    সবকিছুই বদলে যায় । বদলে যায় সমাজ, মানুষ আর মানুষের জীবন ।
    শুধু দরকার একটু ধৈর্যের ।

    স্কুলের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটার কাছে ছ্যাঁকা খেয়ে আজ আপনি আত্মহত্যা করতে দৌঁড়াচ্ছেন, অথচ আপনি জানেনই না সৃষ্টিকর্তা আপনার জন্য ক্লাসের নয়, পুরো স্কুলের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটাকে সৃষ্টি করে রেখেছেন ।

    ক্লাস টেস্টে ফেল করে আপনি পড়ালেখাই বাদ দিতে চাইলেন, অথচ ভবিষ্যতে মেডিকেলের গেটটি আপনার পদধূলির জন্য উন্মুখ হয়ে অপেক্ষা করছে ।

    ছোটখাটো ব্যর্থতা সবার জীবনেই থাকে,থাকবে ।

    এই ব্যর্থতায় হতাশ হলে চলবে না । তাহলে দুঃখী মুখটাতে কখনোই হাসির ঝিলিক দেখা যাবে না ।

    সবকিছুই একসময় বদলে যাবে । আপনার হতাশাও একসময় রুপ নেবে প্রাণোচ্ছ্বল হাসিতে ।

    কিন্তু দরকার একটু ধৈর্য । হতাশার
    সময়টিতে শুধু এই একটি জিনিসই
    বদলে দিতে পারে আপনার পুরো জীবনকে ।

    তাই মানসিকভাবে ভেঙ্গে না পড়ে একটু ধৈর্য ধরুন ।

    সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস রাখুন, বিশ্বাস
    রাখুন নিজের উপর । বিশ্বাস রাখুন এই
    কথাটির উপর— "হ্যাঁ, আমি পারবই ।"
    .
    তাহলেই হয়তো একদিন ক্লাসের সবচেয়ে শেষ রোলের ছেলেটিকেই দেখা যাবে বুয়েটের ক্লাসে বসে দাঁত কেলাতে
    আর সেই কেলানো দাঁতে সোনালী রোদ পড়ে আলোকিত হবে পুরো ক্লাস।

    যারা মানুষকে ফিরিয়ে দেয় তারা কখনো বড় হতে পারে না!
    যারা আঘাত পেয়ে ফিরে যায় তারাই যুগে যুগে বড় হয়।

    জীবনে জেদ থাকলে অনেক উঁচুতে উঠা যায়।

    কিছু বাস্তবতা,,,

    ১) যে দুধ বিক্রি করে সে মানুষের দুয়ারে ঘোরে, আর ......যে মদ বিক্রি করে মানুষ তার দুয়ারে ঘোরে।

    ২) ধনীরা মসজিদ, মন্দিরের ভিতর ভিক্ষা করে আর .....গরীবরা মসজিদ, মন্দিরের বাইরে ভিক্ষা করে।

    ৩) মৃতদিন পালন করা হয় মোমবাতি জ্বালিয়ে আর ......জন্মদিন পালন করা হয় মোমবাতি নিভিয়ে।

    No comments

    Post Top Ad

    Post Bottom Ad

    ad728
    Powered by Blogger.